নিজস্ব প্রতিবেদক :
আগামী ৯ই মার্চ, ২০২৪ ইং তারিখ, ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন। নির্বাচনকে ঘিরে উৎসবের আমেজ বিরাজমান নগরীতে। মেয়র পদে লড়ছেন ৫ জন প্রার্থী। সদ্য সাবেক সিটি মেয়র ও ময়মনসিংহ মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি- মোঃ ইকরামুল হক টিটুও পুনরায় প্রার্থী হয়েছেন টেবিল ঘড়ি প্রতীকে। সকলেই নিজ নিজ প্রতীক নিয়ে নগরীর ভোটারদের কাছে ভোট চেয়ে প্রচারন করেছেন বিগত ২৩ শে ফেব্ররুয়ারী থেকে ৭ ই মার্চ পর্যন্ত। তবে বিভিন্ন বিশ্বস্ত সূএে এবং নগরীর ৩৩ টি ওয়ার্ডেই খোজ নিয়ে দেখা গেছে বিপুল জনসমর্থনে এগিয়ে টেবিল ঘড়ি প্রতীকের মেয়র প্রার্থী-মোঃ ইকরামুল হক টিটু। বিগত দিনের অর্জন ও মানবিকতার জন্যে ইতোমধ্যে তিনি শিশু থেকে বৃদ্ধ, সকল শ্রেণী পেশার মানুষের হৃদয়ে ঠাঁই করে নিয়েছেন নিজেকে। আওয়ামী রাজনীতিতেও এক ব্যতিক্রমধর্মী নেতৃত্বের অধীকারী এই টিটু।
দেশের ৮ম বিভাগ বৃহত্তর ময়মনসিংহ। ১১৩ বছরের পুরনো ময়মনসিংহ পৌরসভা ২০১৮ সালের ১৪ ই অক্টোবর উন্নীত হয় সিটি কর্পোরেশনে। পরে বেশ কিছুদিন মসিকের প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন মোঃ ইকরামুল হক টিটু। এর আগে বিলুপ্ত পৌরসভার একটানা ১০ বছর মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ১ম সিটি কর্পোরেশনের ভোট হয় ২০১৯ সালের ৫ ই মে। তখন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মোঃ ইকরামুল হক টিটু নির্বাচিত/ বিজয়ী হলেও ভোট হয় সাধারণ কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে। মেয়র টিটু, দীর্ঘ মেয়াদে দায়িত্ব পালনকালে তাহার সর্বাত্মক প্রচেষ্টার মাধ্যমে নগরীর বিভিন্ন উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন ও চলমান রেখেছেন। নাগরিকদের বিভিন্ন প্রয়োজনে সার্বিক সহযোগিতার মাধ্যমে নিরলস কাজ করেগেছেন তিনি। শিশু থেকে বৃদ্ধ, দিন মজুর থেকে উচ্চবিত্ত সকল শ্রেণী পেশার মানুষের/নাগরিক সুবিধার জন্য তাহার মানবিকতার দৃষ্টান্ত বিরল। সকলের সাথেই তাহার আচরণ ছিলো সৌহার্দ্যপূর্ণ। তিনি কাওকে কখনও অবহেলা করেন নি,বরং সমস্যার কথা শুনা মাএই তার পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করে গেছেন সমাধানের জন্য। বিশেষ করে ছিন্নমূল পথশিশুকিশোরীর,দুঃস্থ,অসহায়,খেটে খাওয়া দিনমজুর, বিধবা নারী, বয়স্ক, প্রতিবন্ধী, নারীদের স্বাবলম্বী করন সহ তাদের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন ধরনের প্রকল্প বাস্তবায়ন ও চলমান রেখেছেন তিনি। বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ করে ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের সকল শ্রেণীর পেশার নাগরিকের অত্যন্ত প্রিয় আস্থাভাজন হয়ে উঠেছেন মেয়র টিটু। নাগরিকদের সকল প্রয়োজনে পাশে থেকে আজ তিনি নিজেকে এ অবস্থানে নিয়ে এসেছেন। অগ্নিকান্ড, বন্যা, মহামারী করোনা সহ যেকোনো সংকটে সর্বদা নিজেকে মানুষের সেবায় নিয়োজিত রেখেছেন তিনি।
বিশেষ করে বিশ্ব মহামারী করোনা সংকটে অনেককেই দূরে থেকে দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে, সেসময় তিনি নিজের জীবনের চরম ঝুঁকি নিয়ে মানুষের পাশে সশরীরে করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় সকল কার্যক্রমের তদারকি করেছেন এবং মানুষের কাছে বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রী ও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি উপহার দিয়েছিলেন তিনি। তাছাড়া অনেক নেতা,জনপ্রতিনিধি গনকে করোনাকালীন সময়ে এলাকাতে কম পাওয়া গেলেও মেয়র টিটুকে সার্বক্ষণিক পাশে পেয়েছিলেন নগরীর মানুষ। করোনাকালীন সময়ে প্রায় ৯৫% মানুষকে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের আওতায় আনা হয়েছে।নিয়মিত অফিসে ও নিজ বাসায় নগরীর মানুষের বিভিন্ন সমস্যার কথা মনোযোগ দিয়ে শুনা এবং সাধ্যমত সহজোগিতা ও সমাধানের কাজে নিজেকে ব্যস্ত রাখা, এটা তাহার দৈনন্দিন কাজের রুটিন।
মোঃ ইকরামুল হক টিটু মসিকের মেয়র থাকাকালীন সময়ে ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের বিগত ৫ বছরের উল্লেখযোগ্য অর্জন :
বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিকাশ –
বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিকাশে শম্ভুগঞ্জ ব্রিজের পাশে নির্মাণ করা হয়েছে জয়বাংলা চত্বর, টাউন হল তারেক স্মৃতি অডিটোরিয়ামে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও আদর্শকে তুলে ধরতে নির্মাণ করা হয়েছে বঙ্গবন্ধু গ্যালারি। বঙ্গবন্ধুর দুর্লভ ছবি দিয়ে টাউন হল প্রাঙ্গণে আয়োজন করা হয়েছে মাসব্যাপী চিত্র প্রদর্শনী। ছাড়াও বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধকে ভিত্তি করে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে আয়োজন করা হয়েছে নানান প্রতিযোগিতা।
সড়ক ও ফুটপাত নির্মাণ-
৯৫ কিলোমিটার সড়ক নির্মাণ কাজ সম্পন্ন। ৩৫৮ কিলোমিটার সড়ক এর নির্মাণ কাজ চলমান। ৩ কিলোমিটার ফুটপাত নির্মান কাজ সম্পন্ন। ১০ কিলোমিটার ফুটপাত নির্মান কাজ চলমান।
সড়কবাতি স্থাপন-
১৭১ কিলোমিটার সড়কে ৬ হাজার ৮৯০ টি জিআাই পোলসহ সড়কবাতি স্থাপন সম্পন্ন। ৩৫৮ টি সোলার প্যানেল সহ সড়কবাতি, জয়নুল আবেদীন পার্কে ২৭০ টি গার্ডেন লাইট স্থাপন সম্পন্ন। এছাড়াও ১ টি বুম ফিল্টার ক্রয় করা হয়েছে।
জলাবদ্ধতা নিরসনের ড্রেন নির্মাণ:
৪৩ কিলোমিটার ড্রেনের নির্মাণকাজ সম্পন্ন। ২৪৯ কিলোমিটার ড্রেনের নির্মাণ কাজ চলমান। মিন্টু কলেজ থেকে বিপিন পার্ক, স্টেশন রোড থেকে থানারঘাট পর্যন্ত, ১ কিলোমিটার আন্ডারগ্রাউন্ড পাইপ ড্রেন,নাটকঘরলেন থেকে ডিবি রোড হয়ে সেহড়াখাল পর্যন্ত আন্ডারগ্রাউন্ড পাইপ ড্রেন সহ সিটি কর্পোরেশন ব্যাপী ড্রেনেজ নেটওয়ার্ক এর ফলে শহরের জলাবদ্ধতার অনেকাংশে নিরসন ঘটেছে।
বর্জ্য ব্যবস্থাপনা-
দৈনিক ৫০০ মেট্রিক টন বর্জ্যের ব্যবস্থাপনা করা হচ্ছে, যথাযথ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে শম্ভুগঞ্জ ডাম্পিং স্টেশনের আমুল পরিবর্তন ঘটেছে। চলমান রয়েছে রাত্রিকালীন বর্জ্য ব্যবস্থাপনাও। যেখানে সেখানে আবর্জনা ফেলা রোধে ৫০ টি পয়েন্টে সিসি ক্যামেরায় মনিটরিং করা হচ্ছে, মেডিকেল বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় প্রিজম ফাউন্ডেশনের সাথে চুক্তি করা হয়েছে, ট্রিটমেন্ট প্লান্ট তৈরির কাজ চলমান রয়েছে। গ্রামাউস নামক প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তি করে দৈনিক ১০ মেট্রিক টন গৃহস্থলী বর্জ্য থেকে সার উৎপাদন করা হচ্ছে। মানব বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে প্রতিবছর প্রায় ১৪০০ শত টন সার তৈরি হচ্ছে। এমনকি বর্জ্য ব্যবস্থাপনার সক্ষমতা বাড়াতে ক্লিন সিটি নামক প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তি করে নাগরিকদের বাসা বাড়ি থেকে নিয়মিত আবর্জনা সংগ্রহ করা হচ্ছে।
নগরী সৌন্দর্য বর্ধন –
ব্রহ্মপুত্র নদের তীর ঘেঁষে দৃষ্টিনন্দন শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন পার্ক, শরীর চর্চা কেন্দ্র ও চিড়িয়াখানা স্থাপন। শিশুদের খেলাধুলা ও শারীরিক বিকাশের জন্য রয়েছে দৃষ্টি নন্দন বিপিন পার্ক। নগরের মোড়ে মোড়ে শাপলা চত্বর, আলোকিত বাংলা, বর্ণমালা, আলিফ চত্বর, দোয়াত কলম চত্বর, টাইম স্কয়ার সহ আরো অনেক দৃষ্টিনন্দন স্থাপনা নির্মাণ।
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার্থে নিয়মিত বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন। নগর পরিচ্ছন্ন রাখতে সকল প্রকার ব্যানার পোস্টার অপসারণ। ফুটপাত ও সড়ক দখল মুক্ত রাখতে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা।বিডি ক্লিন, জাগো ফাউন্ডেশন,ময়মনসিংহ হেলপ্লাইন ও হেল্প প্লাস সহ অন্যান্য বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন সমূহের তাদের কার্যক্রমে উৎসাহ প্রদান করা।
শিক্ষা খাতে ভূমিকা-
২ হাজার ৫৭৬ জন শিক্ষার্থীকে শিক্ষাবৃত্তি প্রদান,নারী শিক্ষার হার বৃদ্ধির লক্ষ্যে দরিদ্র নারী শিক্ষার্থীদের মাঝে উপবৃত্তি প্রদান করা হয়েছে। ভাষা সৈনিক এডভোকেট মোস্তফা এম এ মতিন পাঠাগার কে আধুনিক সুবিধা সম্বলিত পাঠাগার নির্মাণের লক্ষ্যে কাজ চলমান রয়েছে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনে অভিভাবকদের জন্য ছাওনির ব্যবস্থা করা হয়েছে।দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য সিটি কর্পোরেশন থেকে দুইটি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালনা করা হচ্ছে। দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য সিটি করপোরেশন থেকে দুইটি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালনা করা হচ্ছে। সিটির বিভিন্ন বিদ্যালয়ে, চাহিদা মেতাবেক অবকাঠামো নির্মাণ ও পরিচালনা সহজোগিতা করা হয়েছে।
স্বাস্থ্য খাতে ভূমিকা-
নগরের বাগমারায় একটি নগর মাতৃসদন,খাগডহর,জামতলায়, ও শম্ভুগঞ্জে মোট ৩ টি প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। সেখান থেকে নাগরিকরা বিনা খরচে বা কম খরচে বিভিন্ন পরীক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা পাচ্ছেন।শতভাগ সফলতার সাথে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন, ক্রিমি নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম এবং ইপিআই কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।
খাল দখল উচ্ছেদ –
শহরের প্রধান খাল গুলোর প্রায় ১৬ কিলোমিটার অবৈধ খাল উচ্ছেদ এবং সংস্কারের মাধ্যমে খালের প্রশস্ততা ও প্রবাহ পুনরুদ্ধার করা হয়েছে ও নানান উন্নয়ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
মশক নিধন –
নগরীর ২৭৪ টি হটস্পট কে প্রাধান্য দিয়ে পরিচালনা করা হয়েছে ভিত্তিক মশক নিধন কার্যক্রম ও ক্রাশ প্রোগ্রাম।
জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে মাইকিং,লিফলেট বিতরণ ও স্কুলভিত্তিক ক্যাম্পেইন চালনা করা হয়েছে। ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের কার্যক্রমে ঢাকার খুব কাছের হওয়া সত্ত্বেও সিটি এলাকায় ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব পরিলক্ষিত হয়নি।
প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে ভূমিকা –
কম্পিউটার, ড্রাইভিং, বিউটি পার্লার, মোবাইল সার্ভিসিং ইত্যাদি বিষয়ে ১ হাজার ১৯২ জনকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। ২ হাজার ৫৭৬ জন শিক্ষার্থীকে দেওয়া হয়েছে শিক্ষাবৃত্তি। ১ হাজার ৪৭৬ জনকে পুষ্টি সহায়তা প্রদান ও ৩১২ জন কিশোরীকে স্বাস্থ্য পুষ্টি পরামর্শ এবং পুষ্টি উপকরন প্রদান করা হয়েছে।
এছাড়াও নলকূপ, রোড লাইট, ড্রেন, টয়লেট, সেপটিক ট্যাংক ইত্যাদি নির্মানের মাধ্যমে সহজোগিতা প্রদান করা হয়েছে।
করোনা মোকাবেলায় ভূমিকা-
সরকারি বরাদ্দ ও সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে ১৩২৭ টন চাল, ও ৬৫ লক্ষ্য টাকার খাদ্য বিতরণ করেন। জনবহুল ৫২৫ টি জায়গায় হাত ধোয়ার ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছিল।দৈনিক ১০০ টি মাইকে সচেতনতা বার্তা প্রচার করা হয়েছিল। ৪ টি গাড়ি ও ২৫ টি স্প্রে মেশিনের মাধ্যমে ছিটানো হয়েছিল জীবাণু নাশক পানি।সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতে কাঁচা বাজার স্থানান্তর করা হয়েছিল। ডাক্তারদের জন্য যাতায়াত এবং নমুনা সংগ্রহে পরিবহনের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। ঘরে থেকে চিকিৎসা সেবা নিশ্চিতে চালু করা হয়েছিল টেলিমেডিসিন সেন্টার। আনুমানিক ৩ লক্ষ্য মাস্ক বিতরন করা হয়েছিল। নগরীর ৯৫ ভাগ মানুষকে কোভিড ১৯ এর ভ্যাকসিন প্রদান করা হয়েছিল।
অন্যান্য উল্লেখযোগ্য কার্যক্রম সমূহ-
নাগরিক সেবা সহজলভ্য করার লক্ষ্যে ৩ টি আঞ্চলিক কার্যালয় স্থাপন,নিয়মিত হোল্ডিং ট্যাক্স আদায় ও হোল্ডিং ট্যাক্স ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা,জন্ম ও মৃত্যু সনদ ডিজিটাল পদ্ধতিতে দ্রুততম সময়ে ও নির্ভূল ভাবে প্রনয়ন, নতুন হোল্ডিং ইস্যু ও ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন পদ্ধতি ডিজিটালাইজড,বজার মনিটরিং, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ও জন দূরভোগে লাঘবে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা,খাবার হোটেল গুলোতে নিয়মিত খাবারের দাম এবং মান মনিটরিং রাখা, সিটি কর্পোরেশনের অর্থায়নে ৪ টি মসজিদ নির্মান,ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো গত উন্নয়ন ও সার্বিক তদারকি। নগরীর পুরাতন কবরস্থান, শ্মশান সহ বিভিন্ন ধর্মীয় স্থাপনাসমূহ সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণ। টিসিবি কার্যক্রম বাস্তবায়নের মাধ্যমে জনগণের কাছে সূলভমূল্যে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছানো। এছাড়াও টেকসই সিটি বিনির্মানে ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের নানান উন্নয়ন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
বিভিন্ন জনমতে, বর্তমান চলমান রাজনীতির এক বিপরীত চরিত্র মেয়র টিটু। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা মোতাবেক মানব কল্যাণের মিশন বাস্তবায়নই মেয়র টিটুর একমাএ অঙ্গীকার। আর এ কারনেই তিনি দল মত নির্বিশেষে সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য এক মানবিক ব্যক্তিত্ব। সর্বোপরি জনসমর্থনে সবচেয়ে এগিয়ে আছেন মোঃ ইকরামুল হক টিটু। তাহলে কি আবারও ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে মেয়র হতে যাচ্ছেন মোঃ ইকরামুল হক টিটু,,,,,?